হলদে বাদামী রঙের চাক সহ মধুটাকেই মূলত হানিকম্ব (Honeycomb) বলা হয়। চাক আর এতে মিশে থাকা প্রাকৃতিক মধু অর্থাৎ পুরো চাকটাকে চকলেটের মতো চাবিয়ে খেলেই, একদম টাটকা মধুর স্বাদ পাওয়া যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে মজাদার ও মিষ্টি খাদ্যের নাম উচ্চারণ করলে সবার আগে আসবে ‘মধু’র নাম। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হওয়া এই মধু’র মাঝে যেই ঘ্রাণ, স্বাদ ও গুণাগুণ বিদ্যমান থাকে, তা বাকিগুলোতে এতো পরিমাণে উপস্থিত থাকে না। মধু জিনিসই স্বাস্থ্যসম্মত ও স্বাস্থ্যের জন্য প্রচণ্ড উপকারি বলেই, ঘরের বাজার আপনার জন্য এনেছে ঐতিহ্যবাহী ‘হানিকম্ব’।
সুদূর চায়নার গভীর বন থেকে সংগ্রহ করা এই মধু তথা হানিকম্ব, মধুর জগতকে করেছে অতুলনীয়। লোভনীয় স্বাদ ও চায়না মধুর সমন্বয় ঘটেছে হানিকম্ব-এ। বিশুদ্ধতার পরিমাণের কথা বললে, এটি অন্য সবগুলোর চেয়ে এগিয়ে থাকবে। দ
এই মধু নিয়মিত খেলে আপনি কখনোই আচমকা দুর্বল হয়ে পড়বেন না আর সহজে ক্লান্তিও আসবে না শরীরে। চাইনিজ চাক সহ মধু কিংবা চায়না হানিকম্ব আদতে প্রকৃতির এক অনবদ্য সৃষ্টি, ঐতিহ্যে ও বৈচিত্র্যে ভরপুর চায়নার প্রাকৃতিক বিশাল বনে তৈরি হওয়া এই মধুর গুণাবলীতে অনন্য। পুষ্টিবিদদের মতে, দেহের অনেক সমস্যা ও রোগব্যাধি এর দ্বারা সমাধান করা সম্ভব এবং এটি সুস্বাস্থ্যের সহায়ক হিসেবে গণ্য। যেমন :
* নিয়মিত খাওয়া হলে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে,
* রক্ত চলাচল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে,
* ত্বকের দাগ দূর করতে সহায়তা করে,
* হজম বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে,
* দেহকে প্রাণবন্ত রাখতে সহায়তা করে।
এই হানিকম্ব অন্তত মিষ্টি (কড়া মিষ্টি) হওয়ায়, খাওয়ার সময় খুবই অল্প পরিমাণে খাবেন। এতে করে আপনি সুস্থ থাকবেন। নতুবা, পরিমাণে বেশি খাওয়া হলে, শারীরিক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।