গাওয়া ঘি / গাওয়া ঘি (১ কেজি)
খাঁটি গাওয়া ঘি দুধের একটি প্রক্রিয়াজাত উপাদান। বছর আগে বাংলার খাবারে ঘি-এর প্রয়োগ। শুধু পোলাও, বিরিয়ানি বা ভর্তা নয়, গরম সাদার সাথেও ঘের প্রিয়। একটা মজা করে বলেন, “পান্তা ভাতে ঘি”। এত প্রাচীন সময় দেওয়া গা ঘি এর চাহিদা রয়েছে।
আর আমরা আমাদের পছন্দ পাবনা অংশ সেরা মানের ঘি এর প্রসিদ্ধ জন্য। এখন মনে হয় প্রশ্ন জাগতে পারে পানার ঘি এত কেন? ৬৪টি জেলায় আমরা পাবন খাঁটি ঘি নিয়ে এত কথা শুনি কেন? পাবনার খাঁটি ঘি অনেক আগে প্রসিদ্ধ। পাবনা অঞ্চল ঘি একটি প্রাচীন ঐতিহ্য।
উত্তর পাবনার খাঁটি ঘি পাবো? আপনার মনে হয় যদি এমন প্রশ্ন আসে তাহলে আপনি নির্বিধায় ঘোরেরবাজার-এর গাওয়া ঘি দেখতে দেখতে পারেন। আমরা বর্ণদেশের ঘি-প্রেমীর মানুষের কাছে বিশুদ্ধ পাবনার ঘি ধরিভাবে পৈথাঁছে। আমাদের ঘি এর কারিগরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে হাতে হাতে নিয়ে এই ঘি তৈরি করেন। যুগের পর যুগ এই ঘি গঠনে কাজ করার সুবাদে ঘি তৈরিতে তাদের অনন্য পরিচয়। কয়েক জন প্রজন্ম ধরে নেতা ঘাঁটি তৈরির এই প্রেমের প্রতি ভালবাসা তারা ঘটিয়েছে। তাই আমাদের ঘি-তে শুধু পাসিং নয় মিশে আছে ভালোবাসা। সপ্তাহে আমাদের গাওয়া ঘি রান্নায় ব্যবহার করে সন্ধি প্রকাশ করেছেন। কথার ফুলঝুরি পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে নয় প্রত্যয় সংগ্রহস্থল থেকে নিরাদিত খাদ্য ও পুনরুদ্ধারের মান নিশ্চিত করা সঠিক পণ্য পৌছে দেওয়া আমাদের লক্ষ্য। তাই ঘোরেরবাজার-গাওয়া ঘোড়া এবং আপনার পরিবাবেরের সাথে দেখা করুন
গাওয়া ঘি এর প্রযুক্তি-
- বন্ধুদের না, গাওয়া ঘি বিভিন্ন টনগুণে ভরপুর। এ কারণেই আয়ুর্বেদে রক্ষা হিসাবে ঘি ব্যবহার করা হয়।
- ঘিতে উচ্চে কনজুগেট লিনো অ্যাসিড রয়েছে, যা সক্রিয়ভাবে কমতে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ করে এবং ক্যান্সার ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধ করে।
- স্থায়ী ভিটামিন “এ”, “ই”, “ডি” এবং “কে” হাড়কে খুব করে এবং ঘি মনের স্মৃতিশক্তি বাড়াতে বড় ভূমিকা পালন করে। আর বিউটারিক অ্যাসিড মানবদেহের পরিপাকতন্ত্র ঠিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
- গাওয়া ঘি প্রোটিন, ক্যালোরি, কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে শান্তি। এছাড়াও স্যাচুরেটেড, মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে।
- শান্তিবিদরা জানান, দুধে কেসিন নামক রাসায়নিক উপাদান থাকে এবং এর উপস্থিতির কারণে অনেক পেটে ঘি হজম হয় না। কিন্তু পেটে ঘি হজম না পড়া সম্পূর্ণ সম্পূর্ণ।
পরিশেষে বলা হয়, ঘি এর অনেক প্রযুক্তি রয়েছে। তবে বিশেষ কিছু ভালো নয়। ঘি আপনার ক্ষতিকর দিকগুলোও রাখতে হবে। শারীরিক সমস্যা সমাধানের পরামর্শ নিন এবং ঘ খান।
গাওয়া ঘি চেনার উপায়
- ঘি খাঁটি তাঁহার সবচেয়ে সহজ উপায় হল একটি প্যানে গরম করা। গরম প্যানে এক চামচ ঘি দিন। যদি এর সাথে গলে এবং গাঢ় বাদামী রঙে পরিণত হয় তবে এটি খাঁটি ঘি। যদি ঘি গলতে সময় হলুদ হয় তাহলে আপনি ভুল করছেন। এটি খাঁটি গাওয়া ঘি নয়।
- আপনার তালুতে ১ চা চামচ ঘি নিন। ত্বকের সংস্পর্শে এসে যদি নিজে ঘি গলে যায়, তাহলে খাঁটি গাওয়া ঘি।
গাওয়া ঘি সংরক্ষণ পদ্ধতি
- বাতাস করতে পারে না—এমন খুঁজতে ঘি রাখতে সবচেয়ে ভালো।
- এটা রান্নাঘরের কেবিনেটে অন্ধকার ও ঠাণ্ডা গঠন করতে হয়।
- ঘি এর জার এয়ার টাইট রেফ্রিজারেট হলে আর প্রয়োজন নেই।
- জারের মুখের মধ্যমতে রাখতে হবে।
- ঘি উঠতে শুকনা চামচ ব্যবহার করতে হবে।